নামাজের দোয়া সমূহ / Namazer doa

Hadithbangla-Jaynamjer-dua-takbire-taharima-sana-awjubilla-rukur-tasbih-rukur-tasbih-sijdah-tasbih-attayhetu-durud-shorif-doama-surah-salam-monajat-doakunut

জায়নামাজে দাঁড়িয়ে! নামাজ শুরুর পূর্বেই এই দোয়া! পড়তে হয়,

বাংলা উচ্চারন-ইন্নি ওয়াজ্জাহ তু ওয়াজ্ হিয়া লিল্লাজি!, ফাত্বরস্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল্ আরদ্বঅ হানি-ফাওঁ! ওয়ামা-আনা মিনাল মুশরিকী-ন।

 অর্থ :নিশ্চই আমি তারই দিকে মুখ করলাম!, যিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন এবং বাস্তবিকই আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই ।

এরপর নামাজের নিয়াত ও তাক্ বীরে তাহঃরীমা

নামাজের ইচ্ছা করাই হচ্ছে নামাজের! নিয়াত করা। মুখে উচ্চারণ করা জরুরী নয়!, তবে মুস্তাহাব।


তাকবিরে তাহরিমায়

নামাজের মধ্যে রয়েছে ১৪টি ফরজ কাজ। নামাজ শুরুর পূর্বে ৭টি আর নামাজের ভিতরে রয়েছে ৭টি ফরজ কাজ। 

এ কাজগুলোর একটিও ছুটে গেলে নামাজ বিশুদ্ধ হবে না। যার প্রথমটি হচ্ছে তাকবিরে তাহরিমা। তাকবিরে তাহরিমার মর্মার্থ! হচ্ছে- নামাজ আরম্ভ করার সময় আল্লাহ তাআলঅর মহত্ত্ব প্রকাশ পায়! এমন কোনো শব্দ দ্বারা নামাজ শুরু করা ফরজ। 


প্রথম তাকবিরকে ‘তাকবিরে তাহরিমা বলা হয় কেন?

এ তাকবিরের মাধ্যমে নামাজের বাইরের সব ধরনের কাজ-কর্ম নিষিদ্ধ হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, وَرَبَّكَ فَكَبِّرْ অর্থাৎ তোমার প্রতিপালকের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা কর (সুরা মুদদাসসির : আয়াত ৩)


তাকবিরে তাহরিমায় হাত কতটুকু ওঠাতে হবে

তাকবিরে তাহরিমার সময় উভয় হাত কান বরাবর উঠানোর নিয়ম। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকবিরে তাহরিমার সময় উভয় হাত কান বরারব উঠাতেন। যা অন্য কোনো তাকবিরে বক্ষের ওপরে উঠাতেন না। হজরত বারা ইবনে আযিব হতে বর্ণিত! তিনি বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন নামাজ শুরু করতেন,! তখন তার উভয় হাতকে এমনভাবে উঁচু করতেন, যাতে তার বৃদ্ধাঙ্গুলিদ্বয় কর্ণদ্বয়ের সমান্তরাল থাকে। (মুসনাদে আহমদ, আবু দাউদ)


 তাকবির পরবর্তী হাত বাঁধাহাত বাঁধার পর সানা পড়তে হয় । সানা পড়া সুন্নাত।


 (, سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ .- وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالَى جَدُّكَ وَلَا إِلَهَ غَيْرُكَ ),

উচ্চারণঃ(সোবহানাকা আল্লাহুম্মা! ওয়া বিহামদিকা, ওয়া তাবারাকাস্মুকা,! ওয়া তা’আলা জাদ্দুকা ওয়া লা-ইলাহা গাইরুকা।)"


সানা পড়ার পর আউজুবিল্লাহ পড়া সুন্নাত, বিসমিল্লাহ্‌ পড়া সুন্নাত, এর পর সূরা ফাতিহা পড়া। সূরা ফাতিহা পড়া ওয়াজিব। 

সূরা ফাতিহার শেষে আমীন বলা। সূরা ফাতিহা পড়া শেষে সূরা মিলানোর পুর্বে বিসমিল্লাহ্‌ পড়া সুন্নাত। সূরা মিলানো ওয়াজিব।

 তাকবিরে তাহরিমার পর ডান হাত দিয়ে বাম হাতকে জড়িয়ে ধরা। হাদিসে এসেছে- হজরত জাবির ইবনে আবদুল্লাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাজ আদায়রত জনৈক ব্যক্তির নিকট দিয়ে হেটে যাচ্ছিলেন, ঐ ব্যক্তি তার বাম হাত ডান হাতের ওপর রেখেছিল। তখন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর বাম হাতটি টেনে সরিয়ে দিলেন এবং ডান হাত বাম হাতের ওপর স্থাপন করলেন। (মুসলিম, মুসনাদে আহমদ)


হজরত কাবিসা ইবনে হুলব রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি তাঁর পিতা থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের নামাজের ইমামতি করতেন। তিনি তখন তার ডান হাত দ্বারা বাম হাতকে জড়িয়ে ধরতেন এবং তিনি তার নামাজ শেষে ডান ও বাম উভয় দিকে মুখ ফিরাতেন। (তিরমজি, মুসনাদে আহমদ, ইবনে মাজাহ)


সুতরাং নামাজের শুরুতে আমরা দুনিয়ার সব খেয়াল, ধ্যান-ধারণা থেকে মুক্ত হতে তাকবিরে তাহরিমা তথা আল্লাহু আকবার বলে নামাজ শুরু করার পাশাপাশি আমাদের ডান হাতকে বাম হাতের ওপর বাঁধব। আল্লাহ আমাদের নামাজের করণীয় কাজগুলো যথাযথ আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।


সানা

হাত বাঁধার পর সানা পড়তে হয় । সানা পড়া সুন্নাত।

( سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ-. وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالَى جَدُّكَ وَلَا إِلَهَ غَيْرُكَ ),

উচ্চারণঃ(সোবহানাকা আল্লাহুম্মা! ওয়া বিহামদিকা, ওয়া তাবারাকাস্মুকা,! ওয়া তা’আলা জাদ্দুকা ওয়া লা-ইলাহা গাইরুকা।)


সানা পড়ার পর আউজুবিল্লাহ পড়া সুন্নাত, বিসমিল্লাহ্‌ পড়া সুন্নাত, এর পর সূরা ফাতিহা পড়া। সূরা ফাতিহা পড়া ওয়াজিব। 

সূরা ফাতিহার শেষে আমীন বলা। সূরা ফাতিহা পড়া শেষে সূরা মিলানোর পুর্বে বিসমিল্লাহ্‌ পড়া সুন্নাত। সূরা মিলানো ওয়াজিব।


তাসমীয়াহ(আউজুবিল্লাহ)

উচ্চরন :উজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম।

 অর্থ:- আমি বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা কামনা করছি।

 English meaning...

 I seek shelter in Allah from thee rejected Satam!.

তাসমীয়াহ(বিসমিল্ল) 

আরবী উচ্চরন :--

 بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ 

 বাংলা উচচ্চরন:বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।

বাংলা অর্থ: শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম! করুনাময়',অতি দয়ালু।

 English meaning:-

 IN the name of Allah,Most ! Gracious,Most marciful.

রুকুর তাসবীহ

সূরা কিরত্বের পর আল্লাহ-আকবার বলে রুরুতে যাবে এবং নিম্নোক্ত দোয়াটি পাঠ করবেঃ

 «سُبْحَانَ رَبِّيَ الْعَظِيْمِ».,

 উচ্চারণ : সুবহা-না রব্বিয়াল আ'`যিম। (তিরমিজি,! আবু দাউদ)

 অর্থ : “আমার প্রভু পবিত্র ও মহামহিম।


রুকু থেকে উঠার তাছবীহ

আরবি দোয়া : «سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ».,

 বাংলা উচ্চারণ : সামি‘আল্লা-হু লিমান হামিদাহ।

 বাংলা অর্থ : “যে আল্লাহর হামদ-প্রশংসা করে!, আল্লাহ তার প্রশংসা শুনুন (কবুল করুন)!'


রুকু হতে দাড়িয়ে পরার তাহমীদ

রুকু থেকে দাড়িয়ে এই দোয়া পরতে হয়

 - رَبَّنَا لَكَ الْحَمْد- 

 উচ্চারণ- রাব্বানা লাকাল হামদ। (বুখারি, মুসলিম,! মিশকাত)

 অর্থাৎ হে আল্লাহ! যাবতীয় প্রশংসা তোমারই।


সেজদার তাজবীহ

দুনিয়াতে সবচেয়ে উত্তম ইবাদত নামাজ। নামাজের মধ্যে বান্দার যে জিনিসটি আল্লাহ তাআলার পছন্দনীয় তা হচ্ছে সিজদা। আর সিজদায় রয়েছে আল্লাহ তাআলার কিছু প্রশাংসামূলক বাক্য। যার পঠনে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি সহজেই পাওয়া যায়। সিজদায় পঠিত দোয়া তুলে ধরা হলো-


 سُبْحَانَ رَبِّيَ الأَعْلَى 

 উচ্চারণ : সুবহা-না রব্বিয়াল আ‘লা।

 অর্থ : “আমার রব্বের পবিত্রতা ও মহিমা বর্ণনা করছি,! যিনি সবার উপরে!" (মুসনাদে আহমদ, আবু দাউদ, তিরমিজি, ইবনে মাজাহ, নাসাঈ)


তাশাহহুদ( আত্তাহিয়্যাতু )

আত্তাহিয়াতু বা তাশাহুদ।

যা সর্বপ্রকার নামাযের! মধ্যবৈঠক এবং শেষ বৈঠকে সিজদা থেকে উঠে বসার! পরপরই পাঠ করা ওয়াজিব।

 ﺍﻟﺘﺤﻴﺎﺕ ﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﺼﻠﻮﺍﺕ ﻭﺍﻟﻄﻴﺒﺎﺕ -ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻚ ﺃﻳﻬﺎ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﺭﺣﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺑﺮﻛﺎﺗﻪ - ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﻭﻋﻠﻰ ﻋﺒﺎﺩ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ -ﺃﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ -ﻭﺃﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻣﺤﻤﺪﺍ ﻋﺒﺪﻩ ﻭﺭﺳﻮﻟﻪ

 [বুখারী : ৭৮৮]

 বাংলা উচ্চারণ :আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি,! ওয়াস সালাওয়াতু, ওয়াত- তাইয়্যিবাতু, আস সালামু আলাইকা,! আইয়্যুহান নাবিয়্যু, ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ, আস সালামু আলাইনা,! ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস-সালিহীন। আশহাদু আল-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান! আবদুহু ওয়া রাসূলুহু।


দুরুদ শরীফঃ

আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিও ওয়ালা আলি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা আলা ইব্রাহিমা ওয়ালা আলি ইব্রাহিম,ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ।

আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়ালা আলি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা আলা ইব্রাহিমা ওয়ালা আলি ইব্রাহিম, ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ।

(হে আল্লাহ মুহাম্মাদ(সাঃ) ও তার বংশধরদের উপর তোমার অনুগ্রহ বর্ষন কর যেভাবে ইব্রাহিম (আঃ) ও তার বংশধরদের উপর অনুগ্রহ করেছিলে।নিশ্চয় তুমি অতি প্রশংসিত ও মহিমান্বিত)

(হে আল্লাহ মুহাম্মাদ(সাঃ) ও তার বংশধরদের উপর তোমার বরকত বর্ষন কর যেভাবে ইব্রাহিম (আঃ) ও তার বংশধরদের উপর বরকত বর্ষন করেছিলে।নিশ্চয় তুমি অতি প্রশংসিত ও মহিমান্বিত)


দোয়ায়ে মাসূরাহ

���� আল্লাহুম্মা ইন্নি যালামতু নাফসি জুল মান কাসিরাও, ওয়ালা ইয়াগ ফিরুজ্জনুবাকা, ইল্লা আন্তা ফাগফিরালি মাগফিরাতাম্মিন ইন্দিকা ওয়ারহামনি,ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রাহিম।


 (হে আল্লাহ,আমি আমার আত্মার উপর ক্ষতি সাধন করেছি,মাফ করার সাধ্য কারোর নাই (তুমি ব্যতিত),তুমি আমাকে সম্পুর্নরুপে মাফ করে দাও ও দয়া করো, নিশ্চয়ই তুমি পরম ক্ষমাশীল ও দয়ালু)


সালাম

আরবী নিয়ত:--

 ”اَلسَّلاَمُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ اللهِ“ প্রথমে ডানে তারপর বামে আসসালামু আলাইকুম ও রহমাতুল্লাহ বলে সালাত বা নামাজ শেস করা।


মোনাজাত

���� ০১. রাব্বানা আ’তিনা ফিদ্দুনিয়া হাছানাতাঁও ওয়াফিল! আখিরাতি হাছানাতাঁও ওয়াক্বিনা আজাবান্নার।

 [অর্থঃ হে আল্লাহ্ তুমি আমাকে ইহকালিন যাবতীয় সুখ-শান্তি ও পরকালীন যাবতীয়! সুখ-শান্তি প্রদান কর। আর দোজখের আগুন থেকে 'আমাকে রক্ষা কর।] 


 ���� ০২. মাতা-পিতার জন্য সন্তানের দোয়াঃ রাব্বির হামহুমা! কামা রাব্বাঈয়ানী! সাগিরা। (সূরা বণী ইসরাইল!, আয়াতঃ ২৩-২৫) [অর্থঃ হে আল্লাহ্ আমার! মাতা-পিতার প্রতি আপনী সেই ভাবে সদয় হউন!, তাঁরা শৈশবে আমাকে যেমন স্নেহ-মমতা! দিয়ে লালন-পালন করেছেন।] 


���� ০৩. ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করার! দোয়াঃ রাব্বানা লা’তুযিগ কুলুবানা! বা’দা ইয হাদাইতানা ওয়া হাবলানা মিল্লাদুনকা রাহমাতান!, ইন্নাকা আনতাল ওয়াহাব। (সুরা আল ইমরান!, আয়াতঃ ০৮) [অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা!,সরলপথ প্রদর্শনের পর তুমি আমাদের! অন্তরকে বক্র করে দিওনা এবং তুমি আমাদের! প্রতি করুনা কর,! তুমিই মহান দাতা।] 


 ���� ০৪. ভুল করে ফেললে ক্ষমা! চাওয়ার দোয়াঃ রাব্বাবা যালামনা আনফুসানা! ওয়া ইল্লাম তাগফির্লানা ওয়াতার হামনা! লানা কুনান্না মিনাল খা’সিরিন।

[অর্থঃ হে আল্লাহ্, আমি আমার!নীজের উপর জুলুম করে ফেলেছি,। এখন তুমি যদি ক্ষমা! ও রহম না কর,, তাহলে আমি ধ্বংস হয়ে যাব।] 


 ���� ০৫. গুনাহ্ মাফের দোয়াঃ রাব্বানা! ফাগফিরলানা যুনুবানা! ওয়া কাফফির আন্না সাইয়্যিআতিনা ওয়া তাওয়াফ্ফানা মায়াল! আবরার। (সূরা আল ইমরান,! আয়াতঃ ১৯৩) [অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা,! আমাদের গুনাহসমূহ মাফ করে দাও,! আমাদের থেকে সকল মন্দ দূর করে দাও এবং আমাদের! নেক লোকদের সাহচার্য দান কর।]!


 ���� ০৬. স্বামী-স্ত্রী-সন্তানদের! জন্যদোয়াঃ রাব্বানা হাবলানা! মিন আযওয়াজিনা ওয়া যুররিইয়াতিনা কুররাতা! আইইনিও ওয়াজ আলনা! লিল মুত্তাক্বিনা ইমামা। (সূরা আল ফুরকান,! আয়াতঃ ৭৪) [অর্থঃ হে আমাদের! পালনকর্তা, আমাদিগকে আমাদের স্ত্রী! ও সন্তান-সন্ততিগণ হতে' নয়নের তৃপ্তি দান কর এবং আমাদেরকে! মুত্তাকীদের নেতা বানাও!।]


দোয়ায়ে কুনূত

���� দোয়ায় কুনুত

 ইহা বিতরের নামাযে পড়তে হয়

 اَللَّهُمَّ اِنَّ نَسْتَعِيْنُكَ -.وَنَسْتَغْفِرُكَ وَنُؤْمِنُ بِكَ وَنَتَوَكَّلُ عَلَيْكَ وَنُثْنِىْ عَلَيْكَ الْخَيْرَ وَنَشْكُرُكَ وَلاَ نَكْفُرُكَ وَنَخْلَعُ وَنَتْرُكُ مَنْ يَّفْجُرُكَ-اَللَّهُمَّ اِيَّاكَ نَعْبُدُ وَلَكَ نُصَلِّىْ. وَنَسْجُدُ وَاِلَيْكَ نَسْعَى وَنَحْفِدُ وَنَرْجُوْ رَحْمَتَكَ وَنَخْشَى -.عَذَابَكَ اِنَّ عَذَابَكَ بِالْكُفَّارِ مُلْحِقٌ

 ���� উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্না! নাসতাঈনুকা ওয়া নাসতাগ ফিরুকা ওয়ানুমিনু বিকা! ওয়ানাতাওয়াক্কালু আলাইকা ওয়া নুছনী আলাইকাল! খাইর। ওয়া নাসকুরুকা আলা নাক ফুরুকা ওয়ানাখলাউ উয়ানাত রুকু! মাইয়্যাফযুরুকা। আল্লাহুম্মা ইয়্যাকানা বুদু ওয়ালাকা! নুছালি্ল ওয়া নাস জুদু ওয়া ইলাইকা! নাসয়া ওয়া নাহফিদু ওয়া! নারজু রাহমাতাকা ওয়া নাখশা আজাবাকা ইন্না আজাবাকা! বিলকুফফারি মূলহিক।

 ��� অনুবাদ: হে আল্লাহ!আমরা! তোমার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করিতেছি, তোমার নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করিতেছি!, তোমার ভরসা করিতেছি। তোমার নিকটক্ষমাভিক্ষা করিতেছি!, তোমার উপর ঈমান আনিতেছি!, তোমার ভরসা করিতেছী তোমার গুণগান করিতেছি এবং তোমারই কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন! করিতেছি।

 আমরা তোমাকে অস্বীকার করি না। যাহারা তোমার হুকুম অমান্য করে!!তাহাদের সঙ্গে আমরা সংশ্রব সংসগ্র পরিত্যাগ করি। হেআল্লাহ! আমরা তোমারই ইবাদত করি!, তোমারই খেদমতে হাজির হই এবং তোমার! রহমতের আশা করি ও তোমার শাস্তিকে ভয় করী। নিশ্চই তোমার আজাব! অবিশ্বাসিগণ ভোগ করিবে।

আরো পড়ুন.....

নামাজের সকল হাদিস
চিত্র সহ নামাজ শিক্ষা

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন