67.সূরা আল মুলক - Surah Al-Mulk মক্কায় অবতীর্ণ - Ayah 30

Quraan Shareef

67.সূরা আল মুলক - Surah আল-মুল্ক! মক্কায় অবতীর্ণ - Ayah 30

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ

উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম!

অর্থ: (শুরু করছি আল্লাহর নামে') যিনি পরম করুণাময়!, অতি দয়ালু

تَبٰرَكَ الَّذِیْ بِیَدِهِ الْمُلْكُ٘- وَ هُوَ عَلٰى كُلِّ شَیْءٍ قَدِیْرُۙ(ﰳ1,)

উচ্চারণঃ তাবা-রাকাল্লাযী বিয়াদিহিল ! মুলকু ওয়া হুওয়া ‘আলা- কুল্লি শাইয়িন কাদির।

অর্থ: পূণ্যময় তিনি,! যাঁর হাতে রাজত্ব। তিনি সবকিছুর উপর ! সর্বশক্তিমান।


الَّذِیْ خَلَقَ الْمَوْتَ وَ. -الْحَیٰوةَ لِیَبْلُوَكُمْ اَیُّكُمْ اَحْسَنُ عَمَلًاؕ-وَ هُوَ الْعَزِیْز الْغَفُوْرُۙ,(2.,)

উচ্চারণঃ আল্লাযী খালাকাল মাওতা ! ওয়াল হায়া-তা লিইয়াবলুওয়াকুম আইয়ুকুম আহছানু‘আমালাওঁ ওয়া হুওয়াল! ‘আঝীঝুল গাফূর।

অর্থ: যিনি সৃষ্টি করেছেন মরণ ও জীবন, যাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করেন-কে! তোমাদের মধ্যে কর্মে শ্রেষ্ঠ? তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাময়।


الَّذِیْ خَلَقَ سَبْعَ سَمٰوٰتٍ , -طِبَاقًاؕ-مَا تَرٰى فِیْ خَلْقِ"! الرَّحْمٰنِ مِنْ تَفٰوُتٍؕ-فَارْجِعِ-. الْبَصَرَۙ-هَلْ تَرٰى

, مِنْ فُطُوْرٍ,( 3.,)

উচ্চারণঃ আল্লাযী খালাকা ছাব‘আ ছামা-ওয়া-তিন তিবা-কান মা- তারা- ফী খালকির রাহমা-নি মিন তাফা-উত ফারজি‘ইল বাসারা হাল তারা- মিন ফুতূর।

অর্থ: তিনি সপ্ত আকাশ' স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। তুমি করুণাময় আল্লাহ তা’আলার সৃষ্টিতে! কোন তফাত দেখতে পাবে না।! আবার দৃষ্টিফেরাও; কোন ফাটল দেখতে পাও কি?


,, ثُمَّ ارْجِعِ الْبَصَرَ كَرَّتَیْنِ . یَنْقَلِبْ اِلَیْكَ الْبَصَرُ , خَاسِئًا وَّ هُوَ. حَسِیْرٌ,!(4,)

উচ্চারণঃ ছু ম্মার জি‘ইলবাসারা কাররাতাইনি ইয়ানকালিব ইলাইকাল ! বাসারু খা-ছিআওঁ ওয়া হুওয়া হাছীর।

অর্থ: অতঃপর তুমি বার বার! তাকিয়ে দেখ-তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ এবং পরিশ্রান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।


وَ لَقَدْ, 8 زَیَّنَّا السَّمَآءَ الدُّنْیَا بِمَصَابِیْحَ وَ, جَعَلْنٰهَا رُجُوْمًا لِّلشَّیٰطِیْنِ وَ . اَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابَ , السَّعِیْرِ(5,)

উচ্চারণঃ ওয়া লাকাদ ঝাইয়ান্নাছ ছামাআদ্দুনইয়া- বিমাসা-বীহা! ওয়াজা‘আলনা- হা- রুজূমাল লিশশায়া-তীনি ওয়া! আ‘তাদনা- লাহুম ‘আযা- বাছছা‘ঈর।

অর্থ: আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জত করেছি;! সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি ও প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি।

وَ لِلَّذِیْنَ كَفَرُوْا بِرَبِّهِمْ عَذَابُ جَهَنَّمَؕ-وَ بِئْسَ الْمَصِیْرُ,(6,)

উচ্চারণঃ ওয়া লিল্লাযীনা কাফারূবিরাব্বিহিম ‘আযা- বুজাহান্নামা! ওয়াবি’ছাল মাসীর।

অর্থ: যারা তাদের পালনকর্তাকে অস্বীকার করেছে তাদের! জন্যে রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি। সেটা! কতই না নিকৃষ্ট স্থান।


اِذَاۤ اُلْقُوْا فِیْهَا سَمِعُوْا لَهَا شَهِیْقًا وَّ هِیَ تَفُوْرُۙ(7,)

উচ্চারণঃ ইযাউলকূফীহা- ছামি‘উ লাহা- শাহীকাওঁ ওয়াহিয়া তাফূর।

অর্থ: যখন তারা তথায় নিক্ষিপ্ত হবে,! তখন তার উৎক্ষিপ্ত গর্জন শুনতে পাবে।


تَكَادُ تَمَیَّزُ مِنَ الْغَیْظِؕ-كُلَّمَاۤ اُلْقِیَ فِیْهَا فَوْجٌ سَاَلَهُمْ خَزَنَتُهَاۤ اَلَمْ یَاْتِكُمْ نَذِیْرٌ,(8,)

উচ্চারণঃ তাকা- দুতামাইয়াঝুমিনাল গাইজি কুল্লামাউলকিয়া ফীহা- ফাওজুন ছাআলাহুম খাঝানাতুহাআলাম ইয়া’তিকুম নাযীর।

অর্থ: ক্রোধে জাহান্নাম যেন ফেটে পড়বে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি?


قَالُوْا بَلٰى قَدْ , جَآءَنَا نَذِیْرٌ ﳔ فَكَذَّبْنَا وَ قُلْنَا مَا . نَزَّلَ اللّٰهُ مِنْ شَیْءٍ ۚۖ-اِنْ اَنْتُمْ, اِلَّا فِیْ ضَلٰلٍ كَبِیْرٍ,(9,)

উচ্চারণঃ কা- লূবালা- কাদ জাআনা- নাযীরুন ফাকাযযাবনা- ওয়া কুলনা- মানাঝঝালাল্লা- হু মিন শাইয়িন ইন আনতুম ইল্লা- ফী দালা- লিন কাবীর।

অর্থ: তারা বলবেঃ হ্যাঁ আমাদের! কাছে সতর্ককারী আগমন করেছিল,! অতঃপর আমরা মিথ্যারোপ করেছিলাম এবং বলেছিলামঃ আল্লাহ তা’আলা কোন কিছু নাজিল করেননী। তোমরা মহাবিভ্রান্তিতে পড়ে রয়েছ। "

وَ قَالُوْا لَوْ كُنَّا نَسْمَعُ اَوْ نَعْقِلُ مَا كُنَّا فِیْۤ اَصْحٰبِ السَّعِیْرِ(10,)

উচ্চারণঃ ওয়া কা-লূলাও কুন্না!- নাছমা‘উ আও না‘কিলুমা- কুন্না-ফীআসহা-বিছছা‘ঈর।

অর্থ: তারা আরও বলবেঃ যদি আমরা শুনতাম! অথবা বুদ্ধি খাটাতাম,! তবে আমরা জাহান্নামবাসীদের মধ্যে থাকতাম না।


فَاعْتَرَفُوْا بِذَنْۢبِهِمْۚ-فَسُحْقًا لِّاَصْحٰبِ السَّعِیْرِ(11,)

উচ্চারণঃ ফা‘তারাফূবিযামবিহিম ফাছুহক্বললিআসহা-বিছ ছা‘ঈর।

অর্থ: অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকাড় করবে। জাহান্নামীরা দূর হোক।"


اِنَّ الَّذِیْنَ یَخْشَوْنَ رَبَّهُمْ بِالْغَیْبِ , لَهُمْ مَّغْفِرَةٌ وَّ اَجْرٌ كَبِیْرٌ,(1,2,)!

উচ্চারণঃ ইন্নাল্লাযীনা ইয়াখশাওনা রাব্বাহুম বিলগাইবি লাহুম মাগফিরাতুওঁ ওয়া আজরুন কাবীর।

অর্থ: নিশ্চয় যারা তাদের' পালনকর্তাকে না দেখে ভয় করে,! তাদের জন্যে রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার।"

وَ اَسِرُّوْا قَوْلَكُمْ اَوِ اجْهَرُوْا بِهٖؕ-اِنَّهٗ . عَلِیْمٌۢ بِذَاتِ الصُّدُوْرِ,(13,),

উচ্চারণঃ ওয়া আছিররূকাওলাকুম আবিজহারূবিহী ইন্নাহূ‘আলীমুম! বিযা- তিসসুদূ র।

অর্থ: তোমরা তোমাদের কথা গোপনে বল অথবা প্রকাশ্যে বল,! তিনি তো অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কে সম্যক! অবগত।


اَلَا یَعْلَمُ مَنْ خَلَقَؕ-وَ هُوَ اللَّطِیْفُ الْخَبِیْرُ۠(14,)

উচ্চারণঃ আলা- ইয়া‘লামুমান খালাকা ওয়া হুওয়াল্লাতীফুল খাবীর।

অর্থ: যিনি সৃষ্টি করেছেন,! তিনি কি করে জানবেন না? তিনি সূক্ষ্নজ্ঞানী,! সম্যক জ্ঞাত।

هُوَ الَّذِیْ جَعَلَ لَكُمُ الْاَرْضَ ذَلُوْلًا فَامْشُوْا فِیْ . مَنَاكِبِهَا وَ كُلُوْا مِنْ رِّزْقِهٖؕ-وَ اِلَیْهِ النُّشُوْرُ,(15,)

উচ্চারণঃ হুওয়াল্লাযী জা‘আলা! লাকুমুল আরদা যালূলান ফামশূফী মানা-কিবিহা!- ওয়া কুলূমির রিঝকিহী ওয়া! ইলাইহিন নুশূর।

অর্থ: তিনি তোমাদের জন্যে পৃথিবীকে সুগম করেছেন, অতএব,! তোমরা তার কাঁধে বিচরণ কর ও তাঁর দেয়া রিযিক আহার কর। তাঁরই কাছে পুনরুজ্জীবন হবে।"


ءَاَمِنْتُمْ مَّنْ فِی السَّمَآءِ , اَنْ یَّخْسِفَ بِكُمُ الْاَرْضَ فَاِذَا هِیَ تَمُوْرُۙ,(16,)

উচ্চারণঃ আ আমিনতুম মান! ফিছছামাই আইঁ ইয়াখছিফা বিকুমুল আরদা! ফাইযা- হিয়া তামূর।

অর্থ: তোমরা কি ভাবনামুক্ত হয়ে গেছ যে,! আকাশে যিনি আছেন তিনি! তোমাদেরকে ভূগর্ভে বিলীন করে দেবেন,! অতঃপর তা কাঁপতে থাকবে।


اَمْ اَمِنْتُمْ مَّنْ فِی , السَّمَآءِ اَنْ یُّرْسِلَ عَلَیْكُمْ حَاصِبًاؕ-,,فَسَتَعْلَمُوْنَ كَیْفَ نَذِیْرِ,!(17,)

উচ্চারণঃ আম আমিনতুম মান ফিছছামাই আইঁ ইউরছিলা! ‘আলাইকুম হা-সিবান ফাছাতা‘লামূনা কাইফা নাযীর।

অর্থ: না তোমরা নিশ্চিন্ত হয়ে গেছ যে,! আকাশে যিনি আছেন, তিনি তোমাদের উপর' প্রস্তর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন,! অতঃপর তোমরা' জানতে পারবে কেমন ছিলো! আমার সতর্কবাণী।"

وَ لَقَدْ كَذَّبَ الَّذِیْنَ مِنْ . قَبْلِهِمْ فَكَیْفَ كَانَ نَكِیْرِ,(18,)

উচ্চারণঃ ওয়া লাকাদ কাযযাবাল্লাযীনা! মিন কাবলিহিম ফাকাইফা' কা- না নাকীর।

অর্থ: তাদের পূর্ববর্তীরা করেছিল,! অতঃপর কত কঠোর হয়েছিল আমার অস্বীকৃতি।

اَوَ لَمْ یَرَوْا اِلَى الطَّیْرِ فَوْقَهُمْ صٰٓفّٰتٍ. وَّ یَقْبِضْنَﰉ مَا یُمْسِكُهُنَّ اِلَّا الرَّحْمٰنُؕ-اِنَّهٗ بِكُلِّ, شَیْءٍۭ بَصِیْرٌ,(19,)

উচ্চারণঃ আওয়ালাম ইয়ারাও ইলাত্তাইরি ফাওকাহুম সাফফা-তিওঁ ওয়াইয়াকবিদন । মাইউমছিকুহুন্না ইল্লাররাহমা-নু ইন্নাহূবিকুল্লি শাইয়িম বাসীর।

অর্থ: তারা কি লক্ষ্য করে না,! তাদের মাথার উপর উড়ন্ত পক্ষীকুলের! প্রতি পাখা বিস্তারকারী ও পাখা সংকোচনকারী?! রহমান আল্লাহ-ই তাদেরকে! স্থির রাখেন। তিনি সর্ব-বিষয়' দেখেন"।

اَمَّنْ هٰذَا الَّذِیْ هُوَ جُنْدٌ لَّكُمْ یَنْصُرُكُمْ مِّنْ دُوْنِ الرَّحْمٰنِؕ-اِنِ الْكٰفِرُوْنَ اِلَّا فِیْ غُرُوْرٍۚ(20)

উচ্চারণঃ আম্মান হা-যাল্লাযী হুওয়া জুনদুল্লাকুম ইয়ানসুরুকুম মিন দূ নিররাহমা-নি ইনিল কাফিরূনা ইল্লা- ফী গুরূর।

অর্থ: রহমান আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত তোমাদের কোন সৈন্য আছে কি,! যে তোমাদেরকে সাহায্য করবে?! কাফেররা বিভ্রান্তিতেই পতিত আছে।

اَمَّنْ هٰذَا الَّذِیْ یَرْزُقُكُمْ اِنْ , اَمْسَكَ رِزْقَهٗۚ-بَلْ لَّجُّوْا فِیْ عُتُوٍّ. وَّ نُفُوْرٍ(21,)

উচ্চারণঃ আম্মান হা- যাল্লাযি ইয়ারঝকুকুম ইন আমছাকা রিঝকাহূ বাল্লাজ্জূফী! ‘উতুওবিওয়া নুফূর।

অর্থ: তিনি যদি রিযিক বন্ধ করে দেন,! তবে কে আছে!, যে তোমাদেরকে রিযিক দিবে বরং তারা অবাধ্যতা! এবং বিমুখতায় ডুবে রয়েছে।

اَفَمَنْ یَّمْشِیْ مُكِبًّا عَلٰى.. وَجْهِهٖۤ اَهْدٰۤى اَمَّنْ یَّمْشِیْ سَوِیًّا عَلٰى صِرَاطٍ مُّسْتَقِیْمٍ,(22,)

উচ্চারণঃ আফামাইঁ ইয়ামশী! মুকিব্বান ‘আলা- ওয়াজহিহী আহদা আম্মাইঁ ইয়ামশী! ছাবি ইয়ান ‘আলা-সিরা-তিমমুছতাকীম।

অর্থ: যে ব্যক্তি উপুড় হয়ে! মুখে ভর দিয়ে চলে,,সে-ই কি সৎ পথে চলে,! না সে ব্যক্তি যে সোজা হয়ে সরলপথে! চলে!

قُلْ هُوَ الَّذِیْۤ اَنْشَاَكُمْ وَ جَعَلَ, لَكُمُ السَّمْعَ وَ,© الْاَبْصَارَ وَ الْاَفْـٕدَةَؕ-قَلِیْلًا مَّا تَشْكُرُوْنَ,!(23,)

উচ্চারণঃ কুল হুওয়াল্লাযীআনশাআকুম! ওয়া জা‘আলা লাকুমুছছাম‘আ ওয়াল! আবসা-রা ওয়াল আফইদাতা কালীলাম! মা-তাশকুরূন"।

অর্থ: বলুন, তিনিই তোমাদেরকে! সৃষ্টি করেছেন এবং দিয়েছেন কর্ণ!, চক্ষু ও অন্তর। তোমরা অল্পই কৃতজ্ঞতা! প্রকাশ কর।"

قُلْ هُوَ الَّذِیْ ذَرَاَكُمْ فِی الْاَرْضِ وَ اِلَیْهِ تُحْشَرُوْنَ(24,)

উচ্চারণঃ কুল হুওয়াল্লাযী যারাআকুম ফিল আরদিওয়া ইলাইহি তুহশারূন।

অর্থ: বলুন', তিনিই তোমাদেরকে পৃথিবীতে বিস্তৃত করেছেন ও তাঁরই কাছে তোমরা সমবেত হবে।"

وَ یَقُوْلُوْنَ مَتٰى هٰذَا. الْوَعْدُ اِنْ كُنْتُمْ صٰدِقِیْنَ(25,) ,,

উচ্চারণঃ ওয়া ইয়াকূলূনা মাতা-হা-যাল ওয়া‘দুইন কুনতুম সা-দিকীন।

অর্থ: কাফেররা বলেঃ এই প্রতিশ্রুতি কবে হবে,! যদি তোমরা সত্যবাদী হও?

قُلْ اِنَّمَا الْعِلْمُ عِنْدَ اللّٰهِ۪-وَ اِنَّمَاۤ اَنَا نَذِیْرٌ مُّبِیْنٌ(26,)

উচ্চারণঃ কুল ইন্নামাল! ‘ইলমু‘ইনদাল্লা- হি ওয়া ইন্নামাআনা! নাযীরুম মুবীন।

অর্থ: বলুন,, এর জ্ঞান আল্লাহ তা’আলার কাছেই আছে। আমি তো কেবল! প্রকাশ্য সতর্ককারী।

فَلَمَّا رَاَوْهُ زُلْفَةً سِیْٓــٴَـتْ. وُجُوْهُ الَّذِیْنَ كَفَرُوْا وَ قِیْلَ هٰذَا √ الَّذِیْ كُنْتُمْ بِهٖ تَدَّعُوْنَ(27,)

উচ্চারণঃ ফালাম্মা-রাআওহু ঝুলফাতান! ছীআত ঊজূহুল্লাযীনা কাফারূওয়া! কিলা হা-যাল্লাযী কুনতুম বিহী তাদ্দা‘ঊন।

অর্থ: যখন তারা সেই প্রতিশ্রুতীকে আসন্ন দেখবে তখন! কাফেরদের! মুখমন্ডল মলিন হয়ে পড়বে এবং বলা হবেঃ এটাই তো! তোমরা চাইতে।"


قُلْ اَرَءَیْتُمْ اِنْ اَهْلَكَنِیَ. اللّٰهُ وَ مَنْ مَّعِیَ اَوْ. رَحِمَنَاۙ-فَمَنْ یُّجِیْرُ الْكٰفِرِیْنَ مِنْ عَذَابٍ اَلِیْمٍ!(28,)

উচ্চারণঃ কুল আরাআইতুম ইন! আহলাকানীয়াল্লা-হু ওয়া মাম্মা‘ইয়া আও রাহিমানা- ফামাইঁ ইউজীরুল! কা-ফিরীনা মিন ‘আযা-বিন আলীম।

অর্থ: বলুন, তোমরা কি ভেবে! দেখেছ-যদি আল্লাহ তা’আলা! আমাকে ও আমার সংগীদেরকে! ধ্বংস করেন অথবা আমাদের! প্রতি দয়া করেন!, তবে কাফেরদেরকে কে যন্ত্রণাদায়ক! শাস্তি থেকে রক্ষা করবে?!


قُلْ هُوَ الرَّحْمٰنُ اٰمَنَّا بِهٖ وَ عَلَیْهِ تَوَكَّلْنَاۚ-فَسَتَعْلَمُوْنَ, مَنْ,, هُوَ فِیْ ضَلٰلٍ مُّبِیْنٍ,!(29,)

অর্থ: কুল হুওয়াররাহমা-নুআ-মান্না-বিহি ওয়া‘আলাইহি তাওয়াক্কালনা-! ফাছাতা‘লামূনা মান হুওয়া ফী দালা-লিম মুবীন।"

উচ্চারণঃ বলুন, তিনি পরম করুণাময়, আমরা তাতে বিশ্বাস রাখি এবং তাঁরই উপর ভরসা করি। সত্ত্বরই তোমরা জানতে পারবে, কে প্রকাশ্য পথ-ভ্রষ্টতায় আছে।


قُلْ اَرَءَیْتُمْ اِنْ اَصْبَحَ. مَآؤُكُمْ غَوْرًا فَمَنْ یَّاْتِیْكُمْ بِمَآءٍ مَّعِیْنٍ۠,(30,)

উচ্চারণঃ কুল আরাআইতুম! ইন আসবাহা মাউকুম গাওরান! ফামাইঁ ইয়া’তীকুম বিমাইম মা‘ঈন।

অর্থ: বলুন, তোমরা ভেবে! দেখেছ কি,! যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভের গভীরে চলে যায়, তবে কে তোমাদেরকে! সরবরাহ করবে পানির! স্রোতধারা?!

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন